বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

সংক্ষেপে বাংলাদেশের সংবিধান






বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন১৯৭২ সালের ৪ঠা নভেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান প্রণীত হয়, এবং একই সালের ১৬ই ডিসেম্বর হতে এটি কার্যকর হয়২০১১ খ্রিস্টাব্দের ১৫ম সংশোধনী সহ এটির মোট ১৫টি সংশোধনী রয়েছেএই সংবিধান পরিবর্তনের জন্য কিংবা সংশোধনের প্রয়োজন হলে সংসদ সদস্যদের দুই তৃতীয়াংশ ভোটের প্রয়োজন হয়
পরিচ্ছেদসমূহ [আড়ালে রাখো]
১ সংবিধান প্রণয়নের ইতিহাস
২ ভূমিকা
৩ বিভাগসমূহ
৪ অনুচ্ছেদ
৪.১ প্রথম ভাগঃ প্রজাতন্ত্র
৪.২ দ্বিতীয় ভাগ : রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৪.৩ তৃতীয় ভাগ : মৌলিক অধিকার
৪.৪ চতুর্থ ভাগ : নির্বাহী বিভাগ
৪.৫ পঞ্চম ভাগ : আইনসভা
৪.৬ ষষ্ঠ ভাগ : বিচার বিভাগ
৪.৭ সপ্তম ভাগ : নির্বাচন
৪.৮ অষ্টম ভাগ : মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৪.৯ নবম ভাগ : বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৪.১০ দশম ভাগ : সংবিধান সংশোধন
৪.১১ একাদশ ভাগ : বিবিধ
৫ তথ্যসূত্র

[
সম্পাদনা]সংবিধান প্রণয়নের ইতিহাস

সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালের ১১ই এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়একই বছরের ১৭ই এপ্রিল থেকে ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত এই কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক করেজনগণের মতামত সংগ্রহের জন্য মতামত আহবান করা হয়সংগ্রহীত মতামত থেকে ৯৮টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়১২ই অক্টোবর, ১৯৭২ তারিখে তৎকালীন আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন সংবিধান বিল গণপরিষদে উত্থাপন করেনএরপর ৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭২ সালে বিলটি পাস হয় এবং আইনে পরিণত হয়

সংবিধান লেখার সময় খসড়া পর্যালোচনার জন্য ড. আনিসুজ্জামানকে আহবায়ক, সৈয়দ আলী আহসান এবং মযহারুল ইসলামকে ভাষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে একটি কমিটি গঠন করে পর্যালোচনার ভার দেয়া হয়
গণপরিষদ ভবন, যা বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর সরকারী বাসভবন, সেখানে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির বৈঠকে সহযোগিতা করেন ব্রিটিশ আইনসভার খসড়া আইন-প্রণেতা আই গাথরি
সংবিধান ছাপাতে ১৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিলো শিল্পী হাশেম খান অলংকরণের দায়িত্বে ছিলেন১৯৪৮ সালে তৈরী ক্র্যাবটি ব্রান্ডের দুটি অফসেট মেশিনে সংবিধানটি ছাপা হয়
মূল সংবিধানের কপিটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।[১]
[
সম্পাদনা]ভূমিকা

[
সম্পাদনা]বিভাগসমূহ

শাসন শাখা
নির্বাহী শাখা
বিচার শাখা

[
সম্পাদনা]অনুচ্ছেদ

বাংলাদেশ সংবিধানের ১১ অংশ আছে , যা ১৫৩ নিবন্ধে সংযুক্ত হয়ে উপবিভাজিত বিভক্ত. এ ছাড়া ৪ পরিকল্পনা আছেতফশীল আছে ৭টি
 
[সম্পাদনা]প্রথম ভাগঃ প্রজাতন্ত্র
১. প্রজাতন্ত্র, ২. প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা, ২-ক, রাষ্ট্রধর্ম, ৩. রাষ্ট্র ভাষা, ৪. জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক, ৫. রাজধানী, ৬. নাগরিকত্ব, ৭. সংবিধানের প্রধান্য

[
সম্পাদনা]দ্বিতীয় ভাগ : রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৮. মূলনীতিসমূহ, ৯. স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন, ১০. জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহণ, ১১. গণতন্ত্র ও মানবাধিকার, ১২. ধর্ম নিরপেক্ষতা , ১৩. মালিকানার নীতি, ১৪. কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি, ১৫. মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা, ১৬. গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষিবিপ্লব, ১৭. অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা, ১৮. জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা, ১৯. সুযোগের সমতা, ২০. অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম, ২১. নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য, ২২. নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ, ২৩. জাতীয় সংস্কৃতি, ২৪. জাতীয স্মৃতি নিদর্শন প্রভূতি, ২৫. আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
 
[সম্পাদনা]তৃতীয় ভাগ : মৌলিক অধিকার
২৬. মৌলিক অধিকারের সহিত অসামাজ্ঞস্য আইন বাতিল, ২৭. আইনের দৃষ্টিতে সমতা, ২৮. ধর্ম প্রভৃতি কারণের বৈষম্য, ২৯. সরকারী নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা, ৩০. বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ, ৩১. আইনের আম্রয় লাভের অধিকার, ৩২. জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার-রক্ষণ, ৩৩. গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ, ৩৪. জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরন, ৩৫. বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষন, ৩৬. চলাফেরার স্বাধীনতার, ৩৭. সমাবেশের স্বাধীনতা, ৩৮. সংগঠনের স্বাধীনতা, ৩৯. চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা, ৪০. পেশা বা বৃত্তির-স্বাধীনতা, ৪১. ধর্মীয় স্বাধীনতা, ৪২. সম্পত্তির অধিকার, ৪৩. গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষন, ৪৪. মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ, ৪৫. শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন, ৪৬. দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা, ৪৭. কতিপয় আইনের হেফাজত, ৪৭ক. সংবিধানের কতিপয় বিধানের অপ্রযোজ্যতা
 
[সম্পাদনা]চতুর্থ ভাগ : নির্বাহী বিভাগ
১ম পরিচ্ছেদ-রাষ্ট্রপতি ৪৮. রাষ্ট্রপতি, ৪৯. ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার, ৫০. রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ, ৫১. রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি, ৫২. রাষ্ট্রপতির অভিশংসন, ৫৩. অসামর্থের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন, ৫৪. অনুপস্থিতি প্রভূতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পীকার২য় পরিচ্ছেদ-প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীসভা ৫৫. মন্ত্রীসভা, ৫৬. মন্ত্রিগণ, ৫৭. প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ, ৫৮. অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ তৃতীয় পরিচ্ছেদ-স্থানীয় শাসন ৫৯. স্থানীয় শাসন, ৬০ স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা ৪র্থ পরিচ্ছেদ-প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ ৬১. সর্বাধিনায়কতা, ৬২. প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভূতি, ৬৩. যুদ্ধ ৫ম পরিচ্ধে-অ্যাটর্নি জেনারেল ৬৪. অ্যাটর্নি জেনারেল
 
[সম্পাদনা]পঞ্চম ভাগ : আইনসভা
১ম পরিচ্ছেদ-সংসদ ৬৫. সংসদ-প্রতিষ্ঠা, ৬৬. সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা, ৬৭. সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া, ৬৮. সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভূতি, ৬৯. শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদণ্ড, ৭০. পদত্যাগ ইত্যাদি কারনে আসন শূন্য হওয়া, ৭১. দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা, ৭২. সংসদের অধিবেশন, ৭৩. সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী, ৭৩ক. সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার, ৭৪. স্পিকার ও ডেপুটি স্পকিার, ৭৫. কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভূতি, ৭৬. সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ, ৭৭. ন্যায়পাল, ৭৮. সংসদ ও সস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি, ৭৯. সংসদ-সচিবালয় ২য় পরিচ্ছেদ-আইন প্রণয়ন ও অর্থ সংক্রান্ত পদ্ধতি ৮০. আইন প্রণয়-পদ্ধতি, ৮১. অর্থবিল, ৮২. আর্থিক ব্যবস্থাবলী সুপারিশ, ৮৩. সংসদের আইন ব্যতীত করারোপে বাধা, ৮৪. সংযুক্ত তহবিল ও প্রজাতন্ত্রের সহকারী হিসাব, ৮৫. সরকারী অর্থের নিয়ন্ত্রন, ৮৬. প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিাসাবে প্রদেয় অর্থ, ৮৭. বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি, ৮৮. সংযুক্ত তহবিলের উপর দায়, ৮৯. বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি সম্পর্কে পদ্ধতি, ৯০. নির্দিষ্টকরণ আইন, ৯১. সম্পূরক ও অতিরিক্ত মঞ্জুরী, ৯২. হিসাব, ঋণ প্রভূতির ভোট, ৯৩. [বিলুপ্ত] ৩য় পরিচ্ছেদ-অধ্যাদেশ প্রণয়ন-ক্ষমতা ৯৩. অধ্যাদেশ প্রণয়ন ক্ষমতা
 
[সম্পাদনা]ষষ্ঠ ভাগ : বিচার বিভাগ
১ম পরিচ্ছেদ-সুপ্রীম কোর্ট ৯৪. সুপ্রীম কোর্ট প্রতিষ্ঠা, ৯৫. বিচারক নিয়োগ, ৯৬. বিচারকদের পদের মেয়াদ, ৯৭. অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, ৯৮. সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারকগণ, ৯৯. বিচারকগণের অক্ষমতা, ১০০. সুপ্রীম কোর্টের আসন (১০) হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার, ১০২. কতিপয় আদেশ ও নির্দেশ প্রভূতি দানের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষমতা, ১০৩. আপিল বিভাগের এখতিয়ার, ১০৪. আপীল বিভার্গে পরোয়ানা জারী ও নির্বাহ, ১০৫. আপিল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা, ১০৬. সুপ্রীম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার, ১০৭. সুপ্রীম কোর্টের বিধিপ্রণয়ন-ক্ষমতা, ১০৮. কোর্ট অর রেকর্ড রূপে সুপ্রীম কোর্ট, ১০৯. আদালত সমূহের উপর তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রন, ১১০. অধস্তন আদালত হইতে হাইকোর্ট বিভাগের মামলা স্থানান্তর, ১১১. সুপ্রীম কোর্টের রায়ের বাধ্যতামূলক কার্যকারিতা, ১১২. সুপ্রীম কোর্টের সহায়তা, ১১৩. সুপ্রীম কোর্টের কর্মচারীগণ ২য় পরিচ্ছেদ-অধস্তন ১১৪. অধ:স্তন আদালতসমূহ প্রতিষ্ঠা, ১১৫. অধ:স্তন আদারতে নিয়োগ, ১১৬. অধ:স্তন আদালতসমূহের নিয়ন্ত্রন ও শৃঙ্খলা, ১১৬ক. বিচার বিভাগীয় কর্মচারীগণ বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন ৩য় পরিচ্ছেদ-প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল ১১৭. প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমুহ ষষ্ঠ ভাগ : জাতীয় কল-[বিলুপ্ত]
 
[সম্পাদনা]সপ্তম ভাগ : নির্বাচন
১১৮. নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা, ১১৯. নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব, ১২০. নির্বাচন কমিশনের কর্মচারগিণ, ১২১. প্রতি এলাকার জন্য একটি মাত্র ভোটার তালিকা, ১২২. ভোটার-তালিকায় নামভুক্তি যোগ্যতা, ১২৩. নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময়, ১২৪. নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা, ১২৫. নির্বাচনী আইন ও আইনের বৈধতা, ১২৬. নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান
 
[সম্পাদনা]অষ্টম ভাগ : মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
১২৭. মহাহিসাব নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা, ১২৮. মহা হিসাব নিরীক্ষকের দায়িত্ব, ১২৯. মহা হিসাব নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ, ১৩০. অস্থায়ী মহা হিসাব নিরীক্ষক, ১৩১. প্রজাতন্ত্রের হিসাব রক্ষার আকার ও পদ্ধতি, ১৩২. সংসদে মহা হিসাব নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন
 
[সম্পাদনা]নবম ভাগ : বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
১ম পরিচ্ছেদ- কর্মবিভাগ ১৩৩. নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী, ১৩৪. কর্মের মেয়াদ, ১৩৫. অসামরিক সরকারী কর্মচারীদের প্রভূতি, ১৩৬. কর্মবিভাগ পুনর্গঠন ২য় পরিচ্ছেদ-সরকারী কর্মকমিশন ১৩৭. কমিশন প্রতিষ্ঠা, ১৩৮. সদস্য নিয়োগ, ১৩৯. পদের মেয়াদ, ১৪০. কমিশনের দাযিত্ব, ১৪১. বার্ষিক রিপোর্ট
 
[সম্পাদনা]দশম ভাগ : সংবিধান সংশোধন
১৪২. সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষমতা
 
[সম্পাদনা]একাদশ ভাগ : বিবিধ
১৪৩ প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি, ১৪৪. সম্পত্তি ও কারবার প্রভূতি সম্পর্কে নির্বাহী কর্তৃত্ব, ১৪৫. চুক্তি ও দলিল, ১৪৫ক. আন্তর্জাতিক চুক্তি, ১৪৬. বাংলাদেশের নামে মামলা, ১৪৭. কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভূতি, ১৪৮. পদের শপথ, ১৪৯. প্রচলিত আইনের হেফাজত, ১৫০. ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী, ১৫১. রহিতকরণ, ১৫২. ব্যাখ্যা, ১৫৩. প্রবর্তন, উল্লেখ, নির্ভরযোগ্য পাঠ
[
সম্পাদনা]তথ্যসূত্র