ভালোবাসা প্রকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ
দিক হলো শারীরিক মিলন ৷ আবার এটি শারীরিক প্রয়োজনীয়তার এক প্রকার
বহিঃপ্রকাশও বটে। শারীরিক চাহিদা বা ভালোবাসা
প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে আপনার ব্যক্তিজীবন আনন্দে ভরপুর হয়ে
। শারীরিক মিলন বা যৌন মিলনের ফলে ২৭ টি বা অধিক উপকারী দিক আছে ।
গবেষনার বলা হয় ৩ (তিন) থেকে ৭ (সাত) মিনেটের যৌনমিলন
মোটের উপর "পর্যাপ্ত" কিন্তু তিন মিনেটের কম সময় "খুব কম
সময়" এবং তের মিনিটের বেশি সময় মিলন "খুব লম্বা সময়"।
গবেষনায় পাওয়া তথ্য মতে - যৌনবিষয়ে সঠিক শিক্ষা, অঞ্চল,
চামড়ার রঙ এবং শাররীক আকারের পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে
যৌনমিলনে সময়-ব্যপ্তির তারতম্য দেখা যায়। বাংলাদেশ, ভারত,
মায়ানমার সহ (বাদামী চামড়ার - মধ্যম আকারের মানুষ) এতদ অঞ্চলের
দম্পতীদের মিলনকালের (পেনিট্রেটিভ সেক্স) গড় সময় ৪ (চার) মিনিট কে
"পর্যাপ্ত" বলা হয়েছে। এর সাথে উল্লেখ্য - এ অঞ্চলের নারীরা অজ্ঞতা এবং
সঙ্গী খারাপ মনে করবে এই ধারনা থেকে মিলনকালে সক্রিয় না থাকার কারনে পশ্চিমা
বিশ্বের তুলনায় অনেক কম হারে পুর্ন-কাম-তৃপ্তি অর্জন করে থাকেন।
মিলনকালে মাত্র শতকরা ১৭ ভাগ নারী পুর্ন তৃপ্তি (উন্নত বিশ্বে
একযুগ আগে তা ছিল ২৫%, যা বর্তমানে ৪৫% এ এসে দাড়িয়েঁছে) প্রাপ্ত
হন। তাই মিলন-পুর্ব-সিঙার (ফোর-প্লে) এর জন্য বেশি সময় ব্যয় করুন।
শারীরিক বা যৌন মিলনের ফলে নর নারীর উপকারী দিকগুলিঃ
১। জীবন কাল বাড়েঃ নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার
আয়ু বাঁড়ায়৷ এর মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালো ভাবে কাজ করে৷ কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের
বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে
বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে সেক্স্যুয়াল
অ্যক্টিভিটির দ্বারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার
বা তার থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের
সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷
২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায়ঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷ রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয় ৷ নিয়মিত যৌনমিলন শরীরে IgA অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে অপরিহার্য্য।
৩। ভালো ব্যায়ামঃ শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়, শারীরিক মিলন কার্যে আপনি ৩০ মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার ৮৫ ক্যালোরি খরচ হয়৷ আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়, সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে ৭৫ মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায়ঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷ রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয় ৷ নিয়মিত যৌনমিলন শরীরে IgA অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে অপরিহার্য্য।
৩। ভালো ব্যায়ামঃ শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়, শারীরিক মিলন কার্যে আপনি ৩০ মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার ৮৫ ক্যালোরি খরচ হয়৷ আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়, সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে ৭৫ মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
৪। ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়ঃ বিভিন্ন অধ্যয়নের দ্বারা জানা গেছে শারীরিক মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷ ওর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হর্মোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে যাওয়ায় এণ্ড্রোফিন হর্মোন নিংসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷
৫। পিরিয়ডের সময় ব্যাথা কম হয়ঃ যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণতঃ পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে না তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভুতি কম হয়৷ আর শরীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷
৬। মানসিক অশান্তি থেকে মুক্তিঃ মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক মিলনের অভ্যাস সবথেকে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উত্ফুল্ল থাকে ফলে মানসিক অশান্তি কম হয়৷
৭। ভালোবাসা বাড়েঃ শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷
৮। কাজ করার ক্ষমতা বাড়েঃ শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
৯। ভালো ঘুম হয়ঃ শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷
১০। আত্মবিশ্বাস বাড়েঃ শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ে৷ তার ভেতর কার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷
১১। ওজন কমেঃ শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কম হয় তার ফলে ব্যক্তির ওজন কম হয়৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷
১২। সৌন্দর্য্য বাড়েঃ শারীরিক মিলন কালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷ আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলন কালে মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকে, যার দ্বারা তাদের চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷
১৩। ভালো ত্বকঃ শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে তার দ্বারা রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত হতে থাকে৷
১৪। প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয়ঃ নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷
১৫। হাপানি বা জ্বর থেকে মুক্তিঃ শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷
১৬। কার্ডিওভাস্কুলার এর ক্ষেত্রে উন্নতিঃ মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে৷
১৭। বিস্বস্ত তা বাড়েঃ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷
১৮। রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়ঃ শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷
১৯। মূত্রনালীর
গ্রন্থির সুরক্ষাঃ মূত্রনালী থেকে বের হওয়া যেকোনো তরলই গ্রন্থির ময়লা
নিঃসরণ করে থাকে। কিন্তু পর্যাপ্ত যৌন মিলন এর অভাবে যদি তরল পদার্থটি সঠিকভাবে নিঃসরিত না হতে পারে তবে তা থেকে
পুরুষের নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। এই মূত্রনালীর গ্রন্থির সুরক্ষায় প্রতিদিন
শারীরিক মিলন অবশ্যই প্রয়োজন।
২০। প্রজনন ক্রিয়ায় সহায়তা করেঃ প্রতিদিন যৌন
মিলন এ অভ্যস্ত হয়ে ওঠা একজন নারীর প্রজনন ক্রিয়ায়
সক্রিয়তা বেশী থাকে। কেননা এটি প্রজনন বিভিন্ন অঙ্গ নির্দিষ্ট শেপে রাখতে সাহায্য
করে। এছাড়া নিয়মিত যৌন মিলনে প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে, মাসিকের
নানা সমস্যা দূর হয়।
২১। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়ঃ ত্বকের
উজ্জ্বলতা বাড়াতে সেক্স মহৌষধির কাজ করে। নিয়মিত সেক্স করলে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়
ফলে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। আর আপনার ত্বক হয়ে ওঠে আরো বেশি উজ্জ্বল।
শুধুমাত্র উজ্জ্বল ত্বক নয়, সেক্স
করার ফলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যায় আর আপনার ঠোঁট করে তলে আরও বেশি নরম ও
সুন্দর।
২২। ত্বক পরিষ্কার করেঃ প্রতিদিন
সেক্স করলে আলাদা করে স্কিন পরিষ্কার করার দরকার নেই। বেশীরভাগ সময় সেক্স করার সময়
প্রচুর ঘাম হয়। আর এতেই আপনার ত্বক পেয়ে যায় একটা ফ্রি ফেসিয়াল। ঘাম হওয়ার ফলে
আপনার স্কিন পোরে জমে থাকা ময়লা বাইরে বেড়িয়ে আসে,যার ফলে নতুন আর মুখ পরিষ্কার করার দরকার হয় না।
২৩। ব্রণ দূর করেঃ নিয়মিত
সেক্স করার ফলে আপনার হরমোন লেভেল কন্ট্রোলে থাকে। যার ফলে মুখে ব্রণ আসে না।
আআপনি পাবেন পরিষ্কার উজ্জ্বল ত্বক আর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল।
২৪। বলিরেখা দূর করেঃ বয়সের
চাপ সবার প্রথমে মুখের চামড়ায় পড়ে। তাই যদি ইয়াং থাকতে চান তা হলে রোজ সেক্স করা
কিন্তু মাস্ট। সেক্স করার সময় আপনার শরীরে কোলাজেনের পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এই কারণে
মুখের চামড়া থাকে টানটান। তাই সহজে মুখে বলিরেখা পড়ে না।
২৫। ত্বক রাখে কোমল ও নরমঃ মহিলাদের
মেনোপোজ হওয়ার পর স্কিন ক্রমশ ড্রাই হয়ে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মুখের চামড়া সব
থেকে শুষ্ক লাগে। অনেকেই ভাবেন মেনোপোজ হয়ে গেলে সেক্স চাহিদা কমে যায়। এই ধারনা
পুরোটাই ভুল। বরঞ্চ ডাক্তাররা এই সময়তেও নিয়মিত সেক্স করতে বলেন কারণ এর ফলে রক্তে
অক্সিজেনের মাত্রা বেড়ে যায়। যা আপনাত ত্বককে করে তুলবে আরো বেশি কোমল ও নরম।
২৬। যৌন মিলন কোমরের মাংস পেশিকে শক্তি যোগায়ঃ গর্ভবতী থাকার সময় যদি রোজ শারীরিক মিলন ঘটে
তাহলে কোমরের মাংস পেশিকে শক্তি যোগায়৷ এই সময় ডাক্তাররা ব্যায়াম করার পরামর্শ
দেন৷ যৌন মিলন এমন একটি ভাল ব্যায়াম যা হাড় এবং মাংস পেশিকে মজবুত করে ।
২৭।
গর্ভবতীর রোগব্যাধি কম হয়ঃ যৌন মিলন শরীরকে রোগব্যাধি আক্রমণ
করার ক্ষমতা বাড়ায়
গর্ভবতী থাকার সময় শরীর রোগব্যধি আক্রমণ করার ক্ষমতা খুবই কম থাকে৷ তাই পুষ্টিকর খাওয়া দাওয়া করার পাশাপাশি যৌন মিলন শরীরে রোগব্যধি আক্রমণ করার ক্ষমতা বাড়ায়৷ কারণ শারীরিক মিলন রক্তে এলজিএ অ্যান্টিবডিজ এর পরিমান বৃদ্ধি করে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে ।
গর্ভবতী থাকার সময় শরীর রোগব্যধি আক্রমণ করার ক্ষমতা খুবই কম থাকে৷ তাই পুষ্টিকর খাওয়া দাওয়া করার পাশাপাশি যৌন মিলন শরীরে রোগব্যধি আক্রমণ করার ক্ষমতা বাড়ায়৷ কারণ শারীরিক মিলন রক্তে এলজিএ অ্যান্টিবডিজ এর পরিমান বৃদ্ধি করে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন