বাতিল
হল জামাতের রাজনৈতিক নিবন্ধন ।
আজ থেকে
আর কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না জামাত ।
এতে করে
জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ হয় নাই । আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ইতিমধ্যে
জামাতকে অপরাধী ও সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল হিসাবে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে । এখন সরকারের উচিত নির্বাহী আদাশে জামাতের
রাজনীতি নিষিদ্ধ করা ।
এর আগে
১৯৬৪ সালে পাকিস্তান সরকার জামাতের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে ।
৭১ এর স্বাধীনতা
যুদ্ধের পর নিষিদ্ধ হয় জামাতের রাজনীতি ।
১৯৭৯- ঢাকায়
একটা কনভেনশনের মাধ্যমে “জামায়াতে
ইসলামী বাংলাদেশ” গঠিত হয়। শুরু হয়
জামাতের আগ্রাসী ভুমিকা । জামাত- শিবিরের ন্যাক্কারজনক আগ্রাসী ভুমিকার কারনে প্রশ্ন
আসে তাদের রাজনীতির নিবন্ধন ও রাজনীতি করার অনুমোদন এর ব্যাপার । ফুঁসতে থাকে জনগন
, শুরু হয় আন্দোলন । যার অগ্রপথিক ছিলেন জাহানারা ইমাম ।
এরি
ধারাবাহিকতায় আজ রায় দিল হাইকোর্ট , জামাতের নিবন্ধন বাতিল ।
এতে করে
রাজনৈতিকভাবে লাভ বান হল বিএনপি । সামনের নির্বাচনে জামাতকে আর কোন আসন না দিয়েই
তাদের পক্ষে কাজ করাতে পারবে জামাতকে । জামাতকেও রাজনোইতিকভাবে টিকে থাকতে হলে
বিএনপির সঙ্গে থাকা ছাড়া আর কোন গতি নেই । জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে বিএনপিই
হবে একমাত্র আশ্রয়স্থল ।
জামাতের নিবন্ধন বাতিলের ব্যাপারে বিএনপি কিছু বলবে কি ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন